প্রথাগত প্রেম দিতে পারিনি বলেই কি তোমার আজ এই মৌণতা হরহামেশাই তুমি বলতে, ‘ভালোবাসি’ দিনে, রাতে কিংবা গোধূলীর সন্ধিক্ষণে। আমি কক্ষনো মুখ ফুটে বলতে পারিনি বলিনি কীভাবে আকাশ ভাঙ্গা জ্যোৎস্না ঝুম বৃষ্টি কিংবা কৃষ্ণচূড়ার কোমল পাপড়ি তোমার তৃষ্ণা আমাকে খুন করতো আমি বলিনি, হয়তো পারিনি
তুমি হাত ধরে ধরে বাগানে ফুলের নাম শেখাতে আমি বাধ্যগত ছাত্রের মতো শিখেছি কতদিন পরোক্ষণেই বলতে পারিনি তোমার চোখে তাকিয়ে বলেছি, একান্ত প্রস্ফুটিত পুষ্প তুমিই তুমি শুনোনি। প্রথাগত ভালোবাসার আদরে আহ্লাদিত করিনি বলেই কি একান্ত যত্নে রাখা ফুলটা ঝরে গেল! কিন্তু জেনো ভালোবাসার কমতি কক্ষনো ছিলো না, আজো নেই, থাকবেও না শুধু প্রথাগত উপস্থাপনায় অপারগ আমি।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
আলমগীর মুহাম্মদ সিরাজ
দারুন লেগেছে! সত্যি এমন অনেকেই আছে যারা প্রথাগত ভালোবাসা উপস্থাপনা করতে পারে না! আমি যেন আমার হৃদয়ের সূর শুনেছি আপনার কবিতায়। শুভ কামনা রইলো।
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।
বিজ্ঞপ্তি
“জানুয়ারী ২০২৫” সংখ্যার জন্য গল্প/কবিতা প্রদানের সময় শেষ। আপনাদের পাঠানো গল্প/কবিতা গুলো রিভিউ হচ্ছে। ১ জানুয়ারী, ২০২৫ থেকে গল্প/কবিতা গুলো ভোটের জন্য উন্মুক্ত করা হবে এবং আগামি সংখ্যার বিষয় জানিয়ে দেয়া হবে।